http://www.sobujbangladesh.com/bangla-sms/
free google traffic
Enjoy jokes bangla
Tuesday, 27 March 2012
Sunday, 4 March 2012
BANGLA JOKES
১.আমি হারিয়ে গেছিইইই
বিকেল বেলা ফুটপাত ধরে হাঁটছিলেন ইদরিস সাহেব। এমন সময় লক্ষ করলেন, একটি ছেলে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে। ছেলেটির পাশেই দাঁড় করানো আছে একটি সুদৃশ্য সাইকেল।ইদরিস সাহেব: কী ব্যাপার খোকা, কাঁদছ কেন?
খোকা: আজ আমার জন্মদিন।
ইদরিস সাহেব: সে তো ভালো কথা! শুভ জন্মদিন!
খোকা: সকালে বাবা আমাকে এই সাইকেলটা উপহার দিয়েছেন। আমি সাইকেল নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছি। (কান্নার বেগ একটু বাড়ল!)
ইদরিস সাহেব: বাহ্! খুব সুন্দর তোমার সাইকেল।
খোকা: বাসায় আমার সব বন্ধু বেড়াতে আসছে। (কান্নার বেগ আরেকটু বাড়ল!)
ইদরিস সাহেব: ভালো তো, বন্ধুরা নিশ্চয়ই তোমার জন্য অনেক উপহার নিয়ে আসবে।
খোকা: মা আমার জন্য বাসায় কেক নিয়ে অপেক্ষা করছেন। (কান্নার বেগ আরও একটু বাড়ল!)
ইদরিস সাহেব: সবই তো ভালো কথা, তো তুমি কাঁদছ কেন?
খোকা: কিন্তু আমি হারিয়ে গেছিইইই…! (এবারে হাউমাউ করে কেঁদে ফেলল সে।)
২.আজীবন মনে রাখার ব্যবস্থা
শরিফ এবং সাকিব, দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।
শরিফ: বুঝলি, সামনের মাসেই আমার স্ত্রীর জন্মদিন। আমাদের বিয়ের পর এটাই ওর প্রথম জন্মদিন। কিন্তু আমার যে ভুলোমন, না জানি ওর জন্মদিনের কথা ভুলে বসে থাকি!
সাকিব: এই প্রথমবার ভুলে যা, আজীবন মনে রাখার ব্যবস্থা হয়ে যাবে!
৩.জন্মদিন কোন বছর
জনি: রনি, তোর জন্মদিন কত তারিখে?রনি: ২০ জুন।
জনি: কোন বছর?
রনি: প্রতিবছর!
৪.যৌতুক
এক লোক তার প্রতিবেশীর সঙ্গে গল্প করছে। গল্পের মূল বিষয় তার মেয়ের বিয়ে। সে বলল, অন্যরা তাদের মেয়ের বিয়েতে কী দেয়, সেটা আমার দেখার বিষয় নয়। তবে আমি আমার মেয়ের বিয়েতে এমন কিছু দেব, যা দেখে সবাই অবাক হয়ে যাবে।প্রতিবেশী জানতে চাইল, কী দেবেন আপনার মেয়ের বিয়েতে?
লোকটি বলল, আমি আমার মেয়ের বিয়েতে হাতি-ঘোড়া দেব।
প্রতিবেশী বলল, বলেন কী! আজকাল তো হাতি-ঘোড়ার প্রচলন নেই। হাতি-ঘোড়া পাবেন কোথায়?
লোকটা হেসে বলল, আরে, হাতি-ঘোড়ার প্রচলন নেই তো কী হয়েছে। একটা দাবার ঘর কিনে দিয়ে দেব। হাতি, ঘোড়া, রাজা, মন্ত্রী—সবই দেওয়া হয়ে যাবে।
৫.উপকার
চালের দোকানে এসে বেশ হাসিমুখে কথা বলতে লাগল এক লোক। আসলে আমি এসেছি আপনাকে কিছু টাকা দেওয়ার জন্য।দোকানদার বেশ অবাক হলো। টাকা দিতে এসেছেন? কিন্তু আপনার কাছে কখনো বাকিতে চাল বিক্রি করেছি বলে তো মনে পড়ে না?
লোকটা বলল, আপনি ঠিকই বলেছেন। আমার কাছে কখনোই আপনি বাকিতে চাল বিক্রি করেননি। সেই হিসেবে আমি আপনাকে কোনো বকেয়া টাকা দিতে আসিনি। আমি এসেছি আপনাকে কিছু বকশিশ দিতে। কারণ, আপনি আমার অনেক বড় উপকার করেছেন।
দোকানদার এবার আগের চেয়ে দ্বিগুণ অবাক হলো। বকশিশ দিতে এসেছেন! আমি আপনার উপকার করেছি!
অবশ্যই উপকার করেছেন। কারণ, আপনি এই কয়েক মাসে চালের সঙ্গে যে পরিমাণ ইটের কণা দিয়েছেন, তাতে আমি সহজেই বাড়ির ছাদের ঢালাইটা সেরে ফেলতে পেরেছি।
৬.রচনা: ছাত্রজীবন
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
ছাত্রীঃ এসেছে ‘ছাত্রজীবন’। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ‘ছাত্রজীবন’ লিখব কীভাবে।
৭.পরীক্ষার হল থেকে
পরীক্ষা শুরুর ১৫ মিনিট পর দরজায় মেহেদীকে দেখে স্যার বললেন, ১০ মিনিটের পর এলে কাউকে হলে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। অনেক কাকুতি-মিনতির পর সে শেষ চেষ্টা হিসেবে বলল, ‘বাসা থেকে বেরোতে গিয়ে সিঁড়িতে আছাড় খেয়ে গড়াতে গড়াতে নিচে পড়ে গিয়েছিলাম স্যার।’ কৈফিয়ত শুনে স্যার আরও রেগে গিয়ে বললেন, ‘দোতলার সিঁড়ি থেকে গড়িয়ে নিচে নামতে তোমার ১৫ মিনিট লাগল? বাজে বকার জায়গা পাও না?’৮.মুখস্থ
ম্যাডাম বলেছে, প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করতে হবে। সৌরভ করছেও তা। সে বাসায় শিখেছে, আমাদের দেশের কয়েকটি ফলের নাম-আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, বরই প্রভৃতি। পরীক্ষায় প্রশ্ন এল, দেশের পাঁচটি ফলের নাম লেখো। সৌরভ হিসাব করে দেখল, ও শিখেছে ছয়টি ফলের নাম আর লিখতে হবে পাঁচটির নাম। তারপর সৌরভ লিখল-আমাদের দেশের পাঁচটি ফলের নাম হলোঃ১· আম, ২· জাম, ৩· কাঁঠাল, ৪· লিচু, ৫· প্রভৃতি!
৯.ধু একটা ভুল
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতে লিখতেই পারিনি।
১০.বাসায় কে কে আছেন
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।
১১.কাফনের খরচ
: বাবাকে বল নি, আমাকে না পেলে তুমি বাঁচবে না।: বলেছিলাম।
: কী বলেছেন বাবা?
: বলেছেন- ‘চিন্তা করো না, কাফনের খরচ দিয়ে দেব’।
১২.সস্তা উপহার
প্রেমিক: তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি।প্রেমিকা: কিন্তু আমি যে সস্তা উপহার নিই না।
১৩.কোথায় যাবে
ছেলে: কোথায় যাবে? তোমার বাসায় না আমার বাসায়?মেয়ে: দুই জায়গায়ই। তুমি তোমার বাসায়, আমি আমার বাসায়।
১৪.দূর হও
ছেলে: আমি একজন নারীকে সন্তুষ্ট করতে যা যা করা দরকার তার সবই পারি।মেয়ে: তাহলে দয়া করে এখান থেকে দূর হও।
১৫.মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি
ছেলে: তোমার জন্য আমি মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি।মেয়ে: প্লিজ! তুমি ওখানেই থেকে যেও।
১৬.সোনালি চুলের গাধা
লোক: আপনি কি জানেন, বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পেছনে সোনালি চুলের গাধা টাইপের একটা মেয়ে ঘুরঘুর করত?মহিলা: আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি।
১৭.তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স
রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকাপ্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?
প্রেমিকা : মানে ঐ দেখ আমার স্বামী ঢুকছেন-
কিন্তু দেখা গেল স্বামীর পিছন পিছন ঢুকছে আরেক তরুনী। এবার প্রেমিকা (মানে ঐ স্বামীর প্রকৃত স্ত্রী) মূর্ছা গেলেন। প্রেমিকের জন্য আনা এ্যাম্বুলেন্সে করে প্রেমিকাকে নিয়ে ছুটতে হল হসপিটালে।
১৮.পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।
অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:
কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
interior design
Subscribe to:
Posts (Atom)